পরকীয়ার প্রতি সবচেয়ে বেশি আসক্ত নোয়াখালীর মহিলারা-বলছে গবেষণা

আমাদের বর্তমান সমাজে পরকীয়া একটি অতি পরিচিত  শব্দ। বিয়ের পরে স্বামী বা স্ত্রী'র বর্তমানে বিবাহ বহির্ভূত পরপুরুষ বা পরনারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কই হচ্ছে পরকীয়া। এক্ষেত্রে প্রেমিক-প্রেমিকা উভয়েই কিংবা যেকোনো একজন বিবাহিত হতে পারে।

পরকীয়ার প্রতি সবচেয়ে বেশি আসক্ত নোয়াখালীর মহিলারা-বলছে গবেষণা

উপমহাদেশীয় অঞ্চলের বাঙালি সমাজে আজ রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পরেছে এই পরকীয়া নামক ভাইরাস। যার কারনে সংসারে হচ্ছে অশান্তি, ভেঙে যাচ্ছে হাজার হাজার সুখের সংসার। বিপর্যস্ত হচ্ছে চিরাচরিত সমাজব্যবস্থা।এই পরকীয়ার উৎস কোথায়, কেমন মানুষ পরকীয়া করে, পরকীয়া করে মানুষ কি সুখ পায় ইত্যাদি প্রশ্নের জবাব খুঁজতে চেয়েছিলো টুডে অল নিউজ।

সুতরাং শুরু হয় গবেষণা। এই ঐতিহাসিক গবেষণার দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেয় আমাদের "সাংবাদিক" টিটু। মামুনের গবেষণায় উঠে আসে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। সেসব তথ্যের আলোকেই সাজানো হয়েছে আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদন।গবেষণার খাতিরে, আবারো বলছি শুধুমাত্র গবেষণার খাতিরে আমাদের প্রতিনিধি টিটু সারা দেশের এবং সাতক্ষীরার প্রচুর মহিলাদের ফেসবুক আইডি খুঁজে খুঁজে তাদের ইনবক্সে 'আই লাভ ইউ' লিখে ম্যাসেজ পাঠায়।

ম্যাসেজ পাঠানোর পর টিটু চুপচাপ বসে বসে দেখতে থাকে কে কি রিপ্লাই দিচ্ছে।অবাক হয়ে মামুন লক্ষ্য করে, বেশিরভাগ মহিলারাই টিটুর ম্যাসেজ সিন করে কোনো রিপ্লাই করছে না। কিছু কিছু মহিলা গালি দিচ্ছে। কেউ কেউ আবার গালাগালি করার পর ব্লক করে দিচ্ছে। কারো কাছ থেকে কোনো সন্তোষজনক রিপ্লাই না পেয়ে প্রচন্ড হতাশ হয়ে টিটু একসময় হুদাই "নোয়াখালীর মহিলারা সবচেয়ে বেশি পরকীয়ায় আসক্ত" শিরোনামে একটি রিপোর্ট টুডে অল নিউজ'র ইডিটরের দপ্তরে সাবমিট করে।পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টিটুর প্রাক্তন প্রেমিকা ছিলো নোয়াখালীর বাসিন্দা।

সেই মেয়ে টিটু-কে ছ্যাক দিয়ে নোয়াখালীরই এক পেটমোটা টাক আর টাকঅলা মানুষকে বিয়ে করেছিলো। সেই ক্ষোভ থেকে টিটু নোয়াখালীর মহিলাদের অপদস্থ করার ঘৃণ্য পরিকল্পনা নিয়ে উক্ত রিপোর্ট সাবমিট করেছিলো।

আপাতত টিটুকে টুডে অল নিউজ দপ্তরে চেয়ারের সাথে বেঁধে রাখা হয়েছে। নোয়াখালীর কোনো রমনী চাইলে এখানে এসে টিটুকে শাস্তি দিতে পারে।

পরকীয়ার প্রতি সবচেয়ে বেশি আসক্ত নোয়াখালীর মহিলারা নিউজ সত্য না,পোস্টটি সম্পন্ন বিনোদন এর জন্য কেউ সিরিয়াস নিবেন না